বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপটোগ্রাফিক প্রটোকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। এ কারেন্সি বা মুদ্রার বাস্তবিক জীবনে দৃশ্যমান কোন অস্তিত্ব নেই। একে ক্রেপটোকারেন্সি নামে অনেকেই চেনে।
কিন্তু প্রশ্ন হল, যার অস্তিত্ব নেই সেটি আবার কারেন্সি হয় কিভাবে? আক্ষরিক অর্থে কথাটি সঠিক হলেও ব্যাপারটা তা নয়। ভার্চুয়াল বা অনলাইন জগতে এমন আরো অনেক কারেন্সি আছে যা
বিটকয়েনের মতোই বিনিময় প্রথার তালিকায় রয়েছে। বিটকয়েনের মতই বিনিময় হচ্ছে এগুলো এক-অপরের কাছে। এসব কারেন্সি রিয়েল লাইফের কারেন্সির মত লেন-দেন হলেও লেনদেনে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যেহেতু এটির বাস্তবিক সাধারণ কারেন্সির মতো কোন অস্তিত্ব নেই, তাই এটির বিনিময় পদ্ধতির কারনেই এই মৌলিক পার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে।
এটি রিয়েল লাইফের দৃশ্যমান সাধারণ কারেন্সির মত হাতে হাতে বিনিময় করা যায় না। এটি বিনিময় করার একমাত্র মাধ্যমই হচ্ছে ভার্চুয়াল জগৎ বা অনলাইন। সাধারণ কারেন্সি ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় যে নিয়মে লেনদেন হয়, বিটকয়েন (কারেন্সি হওয়া সত্বেও) এটি ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় লেনদেন হয় না। এসব (ক্রেপটোকারেন্সি) পরিচালিত হয় নিজস্ব পদ্ধতিতে।সাধারণ কারেন্সি প্রতিটি দেশে রাষ্ট্রিয়ভাবে ব্যাংক কর্তৃক সেন্ট্রালাইজড হলেও এটি রাষ্ট্রিয়ভাবে ব্যাংক কর্তৃক সেন্ট্রালাইজড নয়।অর্থাৎ প্রথাগত ব্যাংকিং নিয়ম-কানুনের আওতার বাইরে। আর এ কারণেই অনেকের কাছে এ কারেন্সির জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে।
এ কারেন্সি দিয়ে শপিং করা, সেবা পন্য ক্রয়-বিক্রয়সহ মানুষের নানা দৈনন্দিন চাহিদা পূরণে এক অনন্য ভুমিকা রেখে চলছে। আমাদের দেশের অনেক লোক এখনো বিটকয়েন বা এর ব্যবহারের সংগে পরিচিত নয়। বিটকয়েনের জনপ্রিয়তার কারণে পৃথিবীর অনেক দেশের ব্যাংকিংখাতে এসেছে আমুল পরিবর্তন। যার কারনে বিটকয়েন শুধু ক্রেপটোকারেন্সি থাকছে না, রুপান্তরিত হচ্ছে রিয়েল কারেন্সিতে। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে মাত্র ৫৩ টি দেশের ব্যাংক এগিয়ে এসেছে। তারা ইতিমধ্যে বিটকয়েনের লেনদেন শুরু করে দিয়েছে। ঐসব ব্যাংকের যে কোনো গ্রাহক ক্রেপটোকারেন্সি থেকে যেমন রিয়েল কারেন্সিতে কনভার্ট করার সুবিধা পাচ্ছে, তেমনি রিয়েল কারেন্সি থেকে ক্রেপটোকারেন্সিতেও রুপান্তর ঘটছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকে অন্য দেশের রিয়েল কারেন্সি লেনদেন করার সুবিধা থাকলেও বিটকয়েন বা ক্রেপটোকারেন্সি লেনদেন করার সুবিধা এখন পর্যন্ত চালু করেনি। শোনা যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক খুব শীঘ্রই বিটকয়েন লেনদেনের অনুমতি দেবে। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, বিটকয়েনের অগ্রযাত্রা বিন্দুমাত্র থেমে নেই।বাংলাদেশে থেকে আমরা যারা অনলাইনে আয় বা লেনদেন করে থাকি তারা বিটকয়েন তো দূরের কথা ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট (যেমন পেজা, পেওনিয়ার, নেটেলার, স্ক্রিল ইত্যাদি) -এ কোনো টাকা জমা করার বিধানই নাই। মানিলন্ডারিং-আইন নীতিমালায় অন্তর্ভুক্তি থাকার কারণে অনলাইন ইনকাম বা ফ্রিল্যাসিং এর মত একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রের অগ্রযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
এখন হয়তো আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, বিটকয়েন যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রহণই করে না তাহলে বিটকয়েন আয় করে কি হবে? এমন প্রশ্ন সাধারভাবে আপনাদের মনে জাগতেই পারে। আর প্রশ্ন জাগাটাই স্বাভাবিক। এ ভাবনাটা অন্তত না ভাবাই ভালো। কারণ যারা অনলাইনে ইনকাম করার কাজে নিয়োজিত আছেন তাদের অনেক সেবা টাকা দিয়ে কিনতে হয়। যেমন ডোমেইন-হোস্টিং, বিভিন্ন সফটওয়ার ইত্যাদি। এসব ক্রয়-বিক্রয় এখন অনেক ওয়েবসাইটে বিটকয়েন দিয়েও পেমেন্ট করা যায়। বিভিন্ন ইনকাম সাইটের অ্যাডপ্যাক ক্রয়সহ নানামূখী কাজে রিয়েল কারিন্সীর মতো লেনদেন করা যায়।
আর যদি একেবারেই কিছু না কিনতে হয় তা হলে আপনার জন্যও পথ খোলা আছে। আর সেটি হলো অনলাইনে বেশকয়েকটি নির্ভরশীল ক্রেপটোকারেন্সি কনভার্ট করার পেমেন্ট গেটওয়ে আছে।এসকল সাইটগুলো আপনার বিটকয়েনকে কিছু ফী এর বিনিময়ে ডলারে কনভার্ট করে দিবে এবং সেইসাথে আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী যেকোনো পেমেন্ট গেটওয়েতে (পেজা, পারফেক্টমানি, সলিডট্রাস্ট পে, ওকে পে ইত্যাদি) তে পাঠিয়ে দিবে। আমাদের দেশে যেহেতু পেজা একাউন্ট সহজেই খোলা আর ভেরিফাই করা যায় তাই বিটকয়েন ডলারে কনভার্ট করে পেজাতে ট্রান্সফার করে সেই ডলার আপনার ব্যাংকে আনতে পারবেন।
এ খন প্রশ্ন জাগতে পারে, বিটকয়েন নিয়ে এত মাতামাতির কারন কি? আর এর মূল্যমান বা হিসাবটাই বা কী? টাকার একক যেমন পয়সা, ডলারের একক সেন্ট, পাউন্ডের একক পেনি তেমনি বিটকয়েনের একক হচ্ছে সাতোশি। অামরা জানি ১০০ পয়সা লাগে ১ টাকা হতে, ১০০ সেন্ট লাগে ১ ডলার হতে। বিটকয়েনের হিসাবটাও ঠিক একই রকম। তবে এর পরিমানগত কিছু পার্থক্য রয়েছে। এখানে ১০০.০০০.০০০ সাতোশি লাগে ১ বিটকয়েন হতে। অর্থাৎ ১ বিটকয়েন হতে ১০ কোটি সাতোশি লাগবে।
এবার আসুন জানা যাক বিটকয়েনের বাজার মূল্য কত? সব কারেন্সির মতো বিটকয়েনের বাজারমূল্যও ওঠা নামা করে। বর্তমানে ১ বিটকয়েনের বাজার মূল্য ৬১২ ডলার। এখান থেকে দেখে নিতে পারেন আজকের বিটকয়েন মুল্য।
বিটকয়েন এমন একটা কারেন্সি যে কারেন্সি ভবিষ্যতে বাংলাদেশেও প্রচলন শুরু হবে। শুধু কালক্ষেপন মাত্র।তাই এ কারেন্সি সম্পর্কে শুধু জানাই নয়, প্রত্যক্ষভাবে সক্রিয় থাকা একান্ত জরুরী।আজকের অল্প একটু জানা এবং ইনকাম ভবিষ্যতে সম্পদে পরিনত হবে।
বিটকয়েন সম্পর্কে তো সব কিছুই জানলেন। তো এখন কি ঠিক করলেন? বিটকয়েন আয় করবেন? তাহলে জেনে রাখুন বিটকয়েন আয় করতে হলে আপনার প্রথমেই দরকার একটি ওয়ালেট। কি? ঘাবড়ে গেলেন? আমি সত্যি ওয়ালেটের কথা বলছি না। আমি ভার্চুয়াল ওয়ালেটের কথা বলেছি। পরের পোস্টে আপনাদেরকে কিভাবে ভার্চুয়াল ওয়ালেট খুলতে হয় সেই কথা বলবো।
কিভাবে ভার্চুয়াল ওয়ালেট খুলবো?
কিন্তু প্রশ্ন হল, যার অস্তিত্ব নেই সেটি আবার কারেন্সি হয় কিভাবে? আক্ষরিক অর্থে কথাটি সঠিক হলেও ব্যাপারটা তা নয়। ভার্চুয়াল বা অনলাইন জগতে এমন আরো অনেক কারেন্সি আছে যা
বিটকয়েনের মতোই বিনিময় প্রথার তালিকায় রয়েছে। বিটকয়েনের মতই বিনিময় হচ্ছে এগুলো এক-অপরের কাছে। এসব কারেন্সি রিয়েল লাইফের কারেন্সির মত লেন-দেন হলেও লেনদেনে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যেহেতু এটির বাস্তবিক সাধারণ কারেন্সির মতো কোন অস্তিত্ব নেই, তাই এটির বিনিময় পদ্ধতির কারনেই এই মৌলিক পার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে।
এটি রিয়েল লাইফের দৃশ্যমান সাধারণ কারেন্সির মত হাতে হাতে বিনিময় করা যায় না। এটি বিনিময় করার একমাত্র মাধ্যমই হচ্ছে ভার্চুয়াল জগৎ বা অনলাইন। সাধারণ কারেন্সি ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় যে নিয়মে লেনদেন হয়, বিটকয়েন (কারেন্সি হওয়া সত্বেও) এটি ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় লেনদেন হয় না। এসব (ক্রেপটোকারেন্সি) পরিচালিত হয় নিজস্ব পদ্ধতিতে।সাধারণ কারেন্সি প্রতিটি দেশে রাষ্ট্রিয়ভাবে ব্যাংক কর্তৃক সেন্ট্রালাইজড হলেও এটি রাষ্ট্রিয়ভাবে ব্যাংক কর্তৃক সেন্ট্রালাইজড নয়।অর্থাৎ প্রথাগত ব্যাংকিং নিয়ম-কানুনের আওতার বাইরে। আর এ কারণেই অনেকের কাছে এ কারেন্সির জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে।
এ কারেন্সি দিয়ে শপিং করা, সেবা পন্য ক্রয়-বিক্রয়সহ মানুষের নানা দৈনন্দিন চাহিদা পূরণে এক অনন্য ভুমিকা রেখে চলছে। আমাদের দেশের অনেক লোক এখনো বিটকয়েন বা এর ব্যবহারের সংগে পরিচিত নয়। বিটকয়েনের জনপ্রিয়তার কারণে পৃথিবীর অনেক দেশের ব্যাংকিংখাতে এসেছে আমুল পরিবর্তন। যার কারনে বিটকয়েন শুধু ক্রেপটোকারেন্সি থাকছে না, রুপান্তরিত হচ্ছে রিয়েল কারেন্সিতে। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে মাত্র ৫৩ টি দেশের ব্যাংক এগিয়ে এসেছে। তারা ইতিমধ্যে বিটকয়েনের লেনদেন শুরু করে দিয়েছে। ঐসব ব্যাংকের যে কোনো গ্রাহক ক্রেপটোকারেন্সি থেকে যেমন রিয়েল কারেন্সিতে কনভার্ট করার সুবিধা পাচ্ছে, তেমনি রিয়েল কারেন্সি থেকে ক্রেপটোকারেন্সিতেও রুপান্তর ঘটছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকে অন্য দেশের রিয়েল কারেন্সি লেনদেন করার সুবিধা থাকলেও বিটকয়েন বা ক্রেপটোকারেন্সি লেনদেন করার সুবিধা এখন পর্যন্ত চালু করেনি। শোনা যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক খুব শীঘ্রই বিটকয়েন লেনদেনের অনুমতি দেবে। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, বিটকয়েনের অগ্রযাত্রা বিন্দুমাত্র থেমে নেই।বাংলাদেশে থেকে আমরা যারা অনলাইনে আয় বা লেনদেন করে থাকি তারা বিটকয়েন তো দূরের কথা ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট (যেমন পেজা, পেওনিয়ার, নেটেলার, স্ক্রিল ইত্যাদি) -এ কোনো টাকা জমা করার বিধানই নাই। মানিলন্ডারিং-আইন নীতিমালায় অন্তর্ভুক্তি থাকার কারণে অনলাইন ইনকাম বা ফ্রিল্যাসিং এর মত একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রের অগ্রযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
এখন হয়তো আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, বিটকয়েন যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রহণই করে না তাহলে বিটকয়েন আয় করে কি হবে? এমন প্রশ্ন সাধারভাবে আপনাদের মনে জাগতেই পারে। আর প্রশ্ন জাগাটাই স্বাভাবিক। এ ভাবনাটা অন্তত না ভাবাই ভালো। কারণ যারা অনলাইনে ইনকাম করার কাজে নিয়োজিত আছেন তাদের অনেক সেবা টাকা দিয়ে কিনতে হয়। যেমন ডোমেইন-হোস্টিং, বিভিন্ন সফটওয়ার ইত্যাদি। এসব ক্রয়-বিক্রয় এখন অনেক ওয়েবসাইটে বিটকয়েন দিয়েও পেমেন্ট করা যায়। বিভিন্ন ইনকাম সাইটের অ্যাডপ্যাক ক্রয়সহ নানামূখী কাজে রিয়েল কারিন্সীর মতো লেনদেন করা যায়।
আর যদি একেবারেই কিছু না কিনতে হয় তা হলে আপনার জন্যও পথ খোলা আছে। আর সেটি হলো অনলাইনে বেশকয়েকটি নির্ভরশীল ক্রেপটোকারেন্সি কনভার্ট করার পেমেন্ট গেটওয়ে আছে।এসকল সাইটগুলো আপনার বিটকয়েনকে কিছু ফী এর বিনিময়ে ডলারে কনভার্ট করে দিবে এবং সেইসাথে আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী যেকোনো পেমেন্ট গেটওয়েতে (পেজা, পারফেক্টমানি, সলিডট্রাস্ট পে, ওকে পে ইত্যাদি) তে পাঠিয়ে দিবে। আমাদের দেশে যেহেতু পেজা একাউন্ট সহজেই খোলা আর ভেরিফাই করা যায় তাই বিটকয়েন ডলারে কনভার্ট করে পেজাতে ট্রান্সফার করে সেই ডলার আপনার ব্যাংকে আনতে পারবেন।
এ খন প্রশ্ন জাগতে পারে, বিটকয়েন নিয়ে এত মাতামাতির কারন কি? আর এর মূল্যমান বা হিসাবটাই বা কী? টাকার একক যেমন পয়সা, ডলারের একক সেন্ট, পাউন্ডের একক পেনি তেমনি বিটকয়েনের একক হচ্ছে সাতোশি। অামরা জানি ১০০ পয়সা লাগে ১ টাকা হতে, ১০০ সেন্ট লাগে ১ ডলার হতে। বিটকয়েনের হিসাবটাও ঠিক একই রকম। তবে এর পরিমানগত কিছু পার্থক্য রয়েছে। এখানে ১০০.০০০.০০০ সাতোশি লাগে ১ বিটকয়েন হতে। অর্থাৎ ১ বিটকয়েন হতে ১০ কোটি সাতোশি লাগবে।
এবার আসুন জানা যাক বিটকয়েনের বাজার মূল্য কত? সব কারেন্সির মতো বিটকয়েনের বাজারমূল্যও ওঠা নামা করে। বর্তমানে ১ বিটকয়েনের বাজার মূল্য ৬১২ ডলার। এখান থেকে দেখে নিতে পারেন আজকের বিটকয়েন মুল্য।
বিটকয়েন এমন একটা কারেন্সি যে কারেন্সি ভবিষ্যতে বাংলাদেশেও প্রচলন শুরু হবে। শুধু কালক্ষেপন মাত্র।তাই এ কারেন্সি সম্পর্কে শুধু জানাই নয়, প্রত্যক্ষভাবে সক্রিয় থাকা একান্ত জরুরী।আজকের অল্প একটু জানা এবং ইনকাম ভবিষ্যতে সম্পদে পরিনত হবে।
বিটকয়েন সম্পর্কে তো সব কিছুই জানলেন। তো এখন কি ঠিক করলেন? বিটকয়েন আয় করবেন? তাহলে জেনে রাখুন বিটকয়েন আয় করতে হলে আপনার প্রথমেই দরকার একটি ওয়ালেট। কি? ঘাবড়ে গেলেন? আমি সত্যি ওয়ালেটের কথা বলছি না। আমি ভার্চুয়াল ওয়ালেটের কথা বলেছি। পরের পোস্টে আপনাদেরকে কিভাবে ভার্চুয়াল ওয়ালেট খুলতে হয় সেই কথা বলবো।
কিভাবে ভার্চুয়াল ওয়ালেট খুলবো?
Hello!
উত্তরমুছুনI am an affiliate program manager for InstaForex Group – the Best Broker in Asia.
We would like to offer you the affiliate program cooperation with InstaForex. If you are interested to get involve in high commission based program, please contact me and I will provide the details.
If you have any queries, do not hesitate to contact me.
I don't have any knowledge about Forex Trading. Thank you.
মুছুন